সফল কালিনারি উদ্যোক্তা আমাদের মাসুম


আশরাফ উদ দৌলা মাসুম।
যার সাথে আমার বন্ধুত্বের শুরু সেই বালক বেলায়।ফেনী পাইলট হাই স্কুলের একই ক্লাসে পড়া,একই শিক্ষকের পাঠদান আত্মস্থ করা।
স্কুলে কাব-স্কাউটিং আন্দোলনে একই সাথে পথচলা।
সে সাথে আবার প্রচ্ছন্ন ভাবে দু’জন দু’জনকে প্রতিযোগী ভেবে এগিয়ে চলা।চলার পথে খোটাখুটি লেগে থাকা।
এর পাশাপাশি কৈশোরের বয়ঃসন্ধি কালে রোমান্চকর একটি স্মৃতি নিয়ে দু’বন্ধুর বেড়ে উঠা।

আজও সেই স্মৃতিময় মূহুর্ত্বকে যখন মনের জানালায় দেখতে পাই,তখন হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যায়।
একটা লজ্জ্বা মাখানো রোমান্চকর সেই স্মৃতি।

এরপর বাবার চাকুরীস্থল বদলীজনিত কারনে স্কুল জীবনেই দু’বন্ধুর ছিটকে
পড়া।
দীর্ঘ বিরতী শেষে
আবারও স্নাতক পর্যায়ে ঢাকা তিতুমীর কলেজে পুরনো বন্ধুত্বকে একটু ঝাঁলাই করে নেওয়া।
আমাদের আবারও বিচ্ছিন্নতা।
দীর্ঘ হতে দীর্ঘতর বিচ্ছিন্নতা।
খবর নিয়ে জানলাম আমাদের মাসুম ভিনদেশে।আর আমি সহ আমাদের অন্য বন্ধুরা দেশেই।
আবারও দেখা আমাদের পুরনো বন্ধুতার টানে এই শহর ঢাকায় ।
আমরা মিলিত হলাম।
মুজিব,হান্নান শানু,সেলিম,জাফর,ফারুক হাজারী,অরূপ দত্ত বিষ্ণু সহ আমরা সবাই আবারও আড্ডায় মেতে উঠলাম।
মুজিব ফিরে গেলো আমেরিকা।হান্নান শানু দীর্ঘ প্রবাস জীবন কাটিয়ে এই ঢাকায়।জাফর বড় মাপের ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা।অরূপ এখন দেশের সিনিয়র সাংবাদিকদের একজন।এক সময়ের দাপুটে রাজনীতিক ফারুক আছে নিজস্ব ব্যবসায়। সেলিম আজ ব্যাংকার।আমি আইনজীবি না হয়ে হয়ে গেলাম নন লাইফ বীমা কোম্পানীর চাকুরে।আর আমাদের বন্ধু আশরাফ উদ দৌলা মাসুম আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন একজন সফল কলোনারি উদ্যোক্তা।

অভিনন্দন দোস্ত।
তোর অভূতপূর্ব এই সাফল্যে আমরা গর্বিত।
আমার বিশ্বাস তোর হাত ধরেই দেশের রেস্টরেন্ট ব্যবসায় অন্য এক নতুন মাত্রা যোগ হবে এবং দেশকে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে সম্মানীত করবে।

সংগৃহীতঃ জনাব মোঃ আতিক উল্লাহ মজুমদার, কোম্পানি সচিব, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।